প্রারম্ভিক কথা
পূর্ব পাকিস্তানকে বিচ্ছিন্ন করার যে প্রক্রিয়া ১৯৭১ সনে পূর্ণতা লাভ করে তার স্থপতি-কারিগর হচ্ছে ভারত। নতুন রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের জন্ম লাভের পরপরই ভারতীয় সংবাদপত্র এই মর্মে এক বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারণা শুরু করে যে পূর্ব পাকিস্তান হচ্ছে পশ্চিম পাকিস্তানের ‘কলোনী’ এবং উক্ত প্রচারণায় এটাও বলা হয় যে, পূর্ব পাকিস্তানকে কেবল নিষ্ঠুর রাজনৈতিক শোষণই নয়, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিকভাবেও শোষণ করা হচ্ছে। ঐ বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারণাকে আরো ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে বলার জন্যে সেই সময়কার পূর্ব পাকিস্তানের একশ্রেণীর বুদ্ধিজীবিরূপী ভারতীয় চর অতি উৎসাহের সাথে উঠে পড়ে লাগে এবং সে কাজে তারা বছরের পর বছর থেকে লেগে থাকে। আর তাদের সেই অতি উৎসাহী ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তৎপরতায় সামিল হয় তখনকার একশ্রেণীর সংবাদপত্র। পূর্ব পাকিস্তানের সাধারণ মানুষ তাদের প্রচারণায় অতিদ্রুতই কাবু হয়ে যায়। সাধারণ মানুষ এটা সত্যি সত্যিই বিশ্বাস করে যে, তাদের সকল ধরণের দুর্ভোগ ও দুঃর্ভাগ্যের জন্য দায়ী হচ্ছে পশ্চিম পাকিস্তানীরা। ফলে ষাট-এর দশকের শেষ দিকে উক্ত প্রচারণার শিকার পূর্ব পাকিস্তানীরা এটা বদ্ধমূলকভাবে বিশ্বাস করতে শুরু করে যে, পশ্চিম পাকিস্তানীদের যদি পূর্ব পাকিস্তানের মাটি থেকে তাড়িয়ে দেয়া যায়, তা হলে পূর্ব পাকিস্তান সোনার বাংলায় পরিণত হয়ে যাবে-যেখানে দুধ ও মধুর নহর বইবে আর তারা তা অবারিতভাবে উপভোগ করবে।

উপরিউল্লেখিত বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারণার জন্ম দেয়া হতো ভারতের মাটিতে, আর তা পূর্ব পাকিস্তানের সংশ্লিষ্ট সংবাদমাধ্যম ও বুদ্ধিজীবিদের নিকট সরবরাহ করা হতো। সেই প্রচারণাকে মোকাবেলার ক্ষেত্রে পাকিস্তানী সংবাদ মাধ্যম অত্যন্ত দূর্বলতার পরিচয় দেয় কিংবা তারা বোকার মতো এক ধরণের আত্মপ্রসাদ-এ তন্ময় হয়ে থাকে। ফলে ১৯৭১ সালে পতন ঘটে পূর্ব পাকিস্তানের; আর সে ধ্বংসাবশেষ থেকে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন বাংলাদেশের।

বাংলাদেশ ইতিমধ্যে তার স্বাধীনতার ৩৭ বছর পার করেছে। প্রায় ১৪ কোটি মানুষের এই দেশে অতি স্বল্প সংখ্যক মানুষ হয়তো তাদের ভাগ্য গড়ে স্বচ্ছলতা অর্জন করেছে। কিন্তু তাদের অনেকের অবস্থা পূর্বেকার চাইতেও খারাপ হয়েছে। অন্ততঃ ৪ কোটি অবস্থান দ্রারিদ্র সীমার বহু নিচে। শ্লোগানের উচ্ছ্বাস আর উচ্ছাশা এখনও অলীক ও মিথ্যাই রয়ে গেছে। স্বাধীনতার পর থেকে সাহায্য ও ঋণ হিসেবে বাইরে থেকে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যোগান দেয়ার পরও কোটি কোটি সাধারণ মানুষের জীবন নিঃস্বতর পর্যায়ে পর্যবসিত হয়েছে। স্বাধীনতা লাভকারী পৃথিবীর অপরাপর কোন দেশের ক্ষেত্রে এমন নজীর নেই। এ থেকে এটা সহজেই অনুমেয় যে অর্থনৈতিক বৈষম্যের যে জিগির তুলে ষাট এর দশক থেকে বিচ্ছিন্নতার বীজ বপণ ও বিচ্ছিন্নতার দিকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সেসব জিগির ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যাচার।

রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশ নামেমাত্র একটি রাষ্ট্র। বস্তুতঃ গত ৩৭ বছর ধরে দেশটাকে ভারতের একটি জায়গীর হিসেবে পরিচালনা করে আসছে ভারতের এজেন্ট এবং কুইসলিংরা- যারা দেশটিকে বিচ্ছিন্ন করেছিল। তাদের একমাত্র বিশ্বাস হচ্ছে দিল্লীতে থাকা তাদের মনিবদের স্বার্থরক্ষা করাই তাদের দায়িত্ব। আমলাদের একাংশ শাসকদের মতই অদক্ষ ও দুর্নীতিবাজ এবং অত্যন্ত হীনভাবে ভারতের গোলামী করতে একপায়ে খাড়া থাকে।

প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিয়োগ করা হয় ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা RAW (Research and Analysis Wing) এর সুপারিশ মোতাবেক। এটা কোন কাল্পনিক বিশ্লেষণ নয়; এটা হচ্ছে অত্যন্ত বাস্তব সত্যি, যা খুব একটা রাখ-ডাক পর্যায়েও নেই।

সাংস্কৃতিকভাবেও ভারত বাংলাদেশের উপর তার আধিপত্য চালিয়ে থাকে। শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে দেবত্ববাদী পৌত্তলিক হিন্দু ধর্ম থেকে উৎসারিত ভারতীয় দর্শনের প্লাবন বইছে। অথচ বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ মানুষের হৃদয় একশ্বেরবাদী ধর্মে নিবেদিত। উচ্চশিক্ষার প্রাচীন বিদ্যাপীঠ রাজধানীতে অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্র নিয়ন্ত্রণ করছে ভারতীয় অনুচররা।

১৯৭১ উত্তর সময়ের ছাত্র সমাজের অনেকেই ভারতের বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারনায় প্রভাবান্বিত হয়ে নিজেদের ধর্মের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়ে। তারা ধর্মনিরপেক্ষতার শ্লোগান দিয়ে বাঙালি সংস্কৃতির দূহিতায় পরিণত হয়, যে সংস্কৃতিতে কোন সুনিদ্দিষ্ট মূল্যবোধ বিধৃত নেই। এদের মধ্যে অনেকে ভারতপন্থী বুদ্ধিজীবিদের সাহায্য-সমর্থনে ছাত্রদের নেতৃত্বে সমাসীন হয়। এই অতি দক্ষ ও সচতুর ভারতীয় প্রভাব কেবল সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বিশ্ববিদ্যালয়সমূহেই নয়; অপরাপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং প্রকারান্তরে দেশের রাজনীতিতেও তার বিস্তৃতি ঘটে। এই ছাত্র নেতারা তাদের পূর্বসূরী ৭০-৭১ সনে ‘চার খলিফা’ হিসেবে পরিচিতদের ন্যায় অসৎ ও অন্যায় পথে অগাধ বিত্ত-বৈভবেরও মালিক হয়ে যায়। দল মত নির্বিশেষে রাজনীতিবীদরা এই ছাত্রদের সমর্থনের জন্য সর্বাবস্থাতেই উন্মুখ হয়ে থাকে। ১৯৯১ সাল ও ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সর্বাত্মকভাবে ছাত্রদের সাহায্য-সমর্থন-অংশগ্রহণের বদৌলতে রাজনৈতিক সাফল্য লাভ করেন বেগম খালেদা জিয়া। আওয়ামী লীগ, জামাতসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলও একইভাবে ছাত্রদের হীন আচরণ ও তাদের খেয়াল-খুশী চরিতার্থ করার ক্ষেত্র সৃষ্টি করে দেয় তাদের রাজনীতির লক্ষ্য অর্জনের জন্য। কিন্তু নিষ্ঠুর রাজনৈতিক বাস্তবতা ছিল এই সব ছাত্র নেতারা যেহেতু ধর্ম নিরপেক্ষতার দীক্ষা গ্রহণ করে, সেহেতু তারা মুখ্যতই চায় বাংলাদেশে ভারতীয় আগ্রাসন ও তাদের সংস্কৃতির বিকাশ। তারা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ৯০ শতাংশের মুসলিম মূল্যবোধ এবং সাংস্কৃতিক আকাঙ্খার প্রতি শ্রদ্ধাশীল নয়। বস্তুতঃ ইসলাম ও তাদের সংস্কৃতিকে হেয় ও ধ্বংস করাই হচ্ছে তাদের মূল লক্ষ্য।

১৯৭১ সালে জনগণকে এই মর্মে আশান্বিত করা হয়েছিল যে স্বাধীন বাংলাদেশে তাদের জীবন ব্যবস্থারই কেবল উন্নতি হবে না; দেশ হিসেবে বিশ্বের জাতিপুঞ্জের মতো বাংলাদেশেরও থাকবে সার্বভৌমত্ব। কিন্তু গত ৩৭ বছরের ইতিহাস মূল্যায়ন করলে দেখা যাবে যে অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশের জনগণের জীবনের কোন উন্নতি ঘটেনি। ভারতীয় সাংস্কৃতিক আগ্রাসন থেকে তারা রেহাই পায়নি। এমনকি ভারতের সাথে রাজনৈতিক সম্পর্কের যে চালচিত্র তা থেকে এটা স্পষ্ট যে দেশের সার্বভৌমত্বও বলা যায় প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বরং ঘটনা পরম্পরায় এটাই প্রমাণিত হয়েছে যে বাংলাদেশের বাজার হচ্ছে ভারতীয় পণ্যের নিকট বন্দী, সংস্কৃতি হচ্ছে ভারতের বৈদিক সংস্কৃতির বর্ধিত রূপ এবং রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশ পরিণত হয়েছে ভারতের গোলাম-এ। কেউ সরকারে থাকুক কিংবা না থাকুক বাংলাদেশে ভারতের আগ্রাসী প্রয়োজন মেটাতে রাজনৈতিক অঙ্গনের প্রায় প্রত্যেককে অতি বিশ্বস্ততার সাথে দায়িত্ব পালন করতে হয়। বাংলাদেশের ভূখন্ড দিয়ে ভারতের অবাধ ট্যানজিট সুবিধা প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের ব্যবধান মাত্র। তাদের লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশের আভ্যন্তরীন রাজনীতিতে উদ্দিষ্ট অবস্থা সৃষ্টি করতে দিল্লীর শাসকরা তাদের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এর মাধ্যমে ভিতর এবং বাইরে থেকে সর্বাত্মক প্রয়াস চালিয়ে থাকে। ভারতের অশুভ খপ্পর থেকে বেরিয়ে আসতে হলে বাংলাদেশের সীমান্তের বাইরে তার বন্ধুর দরকার। এটা করার পথে ভারত প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের প্রতি বন্ধুত্বের হাত বাড়াতে গিয়ে অনেক জাতি, রাষ্ট্রই ভারতের আগ্রাসী আচরণে বিভিন্নভাবে শরমিন্দা ও বিবৃত হয়ে পড়ে। পাকিস্তানের সাথে অতীতের বহু নিষ্পন্ন ইস্যু উঠিয়ে প্রায়শই ভারতপন্থী মহল বিষাক্ত প্রচারণার সৃষ্টি করে; যার লক্ষ্য হচ্ছে কোনভাবেই যেন পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি করতে না পারে। এছাড়াও ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো অব্যাহতভাবে সেই পুরনো প্রচারণা চালিয়ে থাকে যে ১৯৪৭ সালের ভারত বিভাগ ছিল একটা মস্তবড় ভুল; যা থেকে বাংলাদেশ-এর শিক্ষা গ্রহণ পূর্বক বাংলাদেশ যদি ভারতের একটি প্রদেশ-এ রূপান্তরিত হয়, তাহলে দেশটির সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। চাকমা ইস্যুতে ভারতের উস্কানী ও প্রত্যক্ষ মদদ, অভিন্ন নদীগুলোর পানির হিস্যা নির্ধারণে ভারতের অসম্মতি, বাংলাদেশের এক তৃতীয়াংশ ভূখন্ড নিয়ে পশ্চিম বাংলার হিন্দুদের উদ্ভাবিত স্বাধীন বঙ্গভূমির তথাকথিত আন্দোলনে ভারতের প্রত্যক্ষ মদদ ও উস্কানী হচ্ছে বাংলাদেশের ঐক্য, সংহতি ও সার্বভৌমত্ব ধ্বংসকারী ভারতীয় অপতৎপরতার লীলাখেলা। ভারতের নগ্ন আগ্রাসনে বাংলাদেশের অসহায়ত্ব দেশ- বিদেশের সকল মহলের জানা। অনেকেই আজ নিশ্চিত যে ১৯৭১ সনে বন্ধু হিসেবে আবির্ভূত ভারত আসলে পরেছিল বন্ধুতের ছদ্মাবরণ। সেই বন্ধুত্বের ভেক ধরার পিছনে তাদের উদ্দেশ্য ছিল তাদের বিবেচনায় তাদের এক নম্বরের শত্রু পাকিস্তান ভাঙ্গার জন্য তাদের নোংরা চেহারাটা লুকানো। ১৯৭১ সালে তাদের সেই লক্ষ্য অর্জনের পর তারা তার চূড়ান্ত যে উদ্দেশ্য অর্থাৎ বাংলাদেশকে ভারতের সাথে একীভূত করার লক্ষ্য সাধনে নিজদেরকে নিয়োজিত করে। এ কারণেই একদিনের জন্যও ভারত বাংলাদেশ সম্পর্কে তাদের নানাবিধ হীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা বন্ধ রাখেনি। তাদের এই অব্যাহত হীন প্রচারণায় বরাবরই পাকিস্তান কর্তৃক তার পূর্বাঞ্চলকে শোষণের সেই পুরনো কেচ্ছা ফাঁদিয়ে থাকে। দুঃখজনক হলেও সত্যি বাংলাদেশের কেউ কেউ এই সব প্রচারণায় ভারতের কোন দুরভিসন্ধিপূর্ণ উদ্দেশ্য নেই বলে মনে করে।

এই বই এর মাধ্যমে একটি বিনয়ী ও তথ্য নির্ভর প্রয়াস থাকবে- কেমনিতর অবাস্তব অলীক কাহিনী আর মিথ্যাচার দ্বারা বাংলাদেশ সৃষ্টির ক্ষেত্র সৃষ্টি করা হয়েছিল এবং চূড়ান্তভাবে কেমনতর পরিণতির দিকে ভারত বাংলাদেশকে নিয়ে যেতে চায় সে সম্পর্কে জনসাধারণের চক্ষু উম্মীলন করা। পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে তথাকথিত বৈষম্য নিয়ে প্রথম অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতা ও সে সবের উৎস মূল প্রামাণ্য নথিপত্র সমেত পরিস্ফুট করা হয়েছে। তৃতীয় অধ্যায়ে ৩০ লক্ষ শহীদ হবার তথাকথিত পরিসংখ্যানের নিগলিতার্থ বের করার চেষ্টা করা হয়েছে। চতুর্থ অধ্যায়ে পাকিস্তানের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের মূল্যবোধ, সংস্কৃতি ও স্বার্থের সংঘাত এবং তা কিভাবে ভারতীয় পৃষ্টপোষকতায় ১৯৭১ সালের সশস্ত্র সংঘর্ষে রূপ নিল; ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোন ও তথ্যপঞ্জীর আলোকে তার বিশ্লেষণ করা হয়েছে। সর্বশেষ উপসংহার অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে উপমহাদেশে হিন্দু পুনরুত্থান ও ভারতীয় আগ্রাসন প্রতিরোধে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন ও গুরুত্ব।

(বইটির pdf version download করুন এখানে)

  1. I’ve never seen such a ugly site that corrupts history and truth simultaneously. Host of this site need to be punished as they are manipulating our history, which could be dangerous for the new generation. They’ve no right to manipulate our history. Don’t try to show us white part of a black spot,we r nt colour blind

    • Can you please highlight the ”corruptions” done by this website? Simply, answer the questions raised by this book. It is that simple, is not it?

    • I think I am part of that generation what you mentioned here. I am just requesting you very honestly — “gather much more knowledge before you start commenting to save yourself from becoming a stupid and the new generation from the rubbish history and truth you mentioned above”. Try to think something for 150 million Bangladeshi. Thanks.

  2. কেন এই মিথ্যাচার! কেন অবাঙ্গালীদের জন্য এত কান্না?

    • Honest speaker কি এখনও বুঝেনা ভারতিয় আগ্রাসন। যদি এই ব্যাটা ভারতিয় হয় তাহলে জীবনেও বুঝবে না। আর বাংলাদেশি দেশপ্রেমিক হলে বুঝা উচিৎ। কারণ, ১)ফারাক্কা ২)তিন বিঘা করিডর ৩)বাংলাদেশ ঘিরে ফেনসিডিল কারখানা ৪)কাঁটা তারের বেড়া ৫)ভারত কর্তৃক শান্তি বাহীনি গঠন ৬)BSF দ্বারা বাংলাদেশি খুন ৭)বাংলাদেশকে ইন্ডিয়ার বাজার হিসেবে তৈরি করা ৮)বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ বিরোধি কর্মকান্ড করা ৯)মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানো etc

      • @Rabiul..I was talking about manupulation of the truth and history of beloved Bangladesh. but like the Jinnah & other Muslim Leaguer, u brought India which isn’t relevant here. Perhaps U r not Happy with the independence of Bangladesh, still dreaming for united Pakistan. I am not defending India, as they r also not our trusted friend..& obviously ur beloved pakistan is not…shame!

  3. প্রথম আলোর পাঠককে ধন্যবাদ যার মাধ্যমে এই সাইটটির খোজ পেয়েছি। অত্র বইটির লেখককে মোবারকবাদ জানাই তার এই সত্য ও তথ্যনির্ভর লেখা উপহার দেবার জন্য।

  4. If someone writes the truth and it is against the belief of the reader, their voice is often negative. I suggest commentators should response from the point of very neutral views.

  5. হ্যা এটা সত্য শেখমুজিব অনুমানের উপর বলেছিলেন, কারন তখ্ন নিখোজ আর ম্বতদের কোন হিসাব ছিলনা। তার পরে সেটা ইতিহাস হয়ে যায় (বড় বড় সব নেতাদের জীবনই একেকটা ইতিহাস),তাতে করি আপনার সমস্যাটা কি ?

  6. দেশপ্রেমিক

    ধন্যবাদ জনাব এম,টি,হোসেনকে। অনেক না বলা ইতিহাস আমাদের জন্য রেখে যাওয়ায়। একদিন সত্যকথা বের হবেই। ষড়যন্ত্রকারীরা চিরদিন বিজয়ী থাকতে পারেনা। আর অনেস্ট স্পীকারের মত সংকীর্ণ জাতীয়তাবাদীদের জন্য ঘৃণা।

  7. লেখক মহোদয়কে ধন্যবাদ। তার এই লেখনির মাধ্যমে জাতি অনেক উপকার পাবে।

  8. I think Islam is the solution for mankind wake up Bangladesh let’s fight for Islamic country. in-sha-Allah Allah gives us reward

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may use these HTML tags and attributes:

<a href="" title=""> <abbr title=""> <acronym title=""> <b> <blockquote cite=""> <cite> <code> <del datetime=""> <em> <i> <q cite=""> <s> <strike> <strong>